১২ অক্টোবর ২০২৫, রবিবার, ০০:৫৭

শিরোনাম উপদেষ্টাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মির্জা ফখরুল Logo জুলাই সনদ স্বাক্ষরের তারিখ পেছালো Logo শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী Logo ওয়ারেন্টভুক্ত ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে, হদিস নেই একজনের: সেনা সদর Logo শাহজালালে অবতরণের সময় চাকার সঙ্গে ঢুকে পড়ল শিয়াল Logo প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ Logo ১৬ অক্টোবর চারুকলার বকুলতলায় হবে শরৎ উৎসব Logo রাজনৈতিক ঐকমত্য ছাড়াই গণভোটের সুযোগ আছে: বদিউল আলম Logo

নির্বাচনে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি সিইসির

নির্বাচনে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি সিইসির

প্রকাশিত: ১১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৫:৫৫

চলতি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ. এম. এম. নাসির উদ্দিন। তিনি বলেন, “এবারের নির্বাচন কমিশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য—নির্বাচনে সুশাসন ও আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা।” শনিবার (১১ অক্টোবর) চট্টগ্রামে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এসব কথা বলেন তিনি।

সিইসি স্পষ্টভাবে জানান, ভোটগ্রহণকেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসার হবেন ওই কেন্দ্রের সর্বোচ্চ নির্বাচন কর্মকর্তা। আইন অনুযায়ী তার ওপরই সব দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব ন্যস্ত থাকবে। প্রয়োজনে ভোটগ্রহণ স্থগিত করার মতো সিদ্ধান্ত নেওয়ারও এখতিয়ার রয়েছে তার। নাসির উদ্দিন কর্মকর্তাদের সতর্ক করে বলেন, “ক্ষমতা দেওয়ার পরও যদি তা যথাযথভাবে প্রয়োগ না করা হয়, তা ভালো চোখে দেখা হবে না।”

তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সাহসের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান। নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে, তার মধ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন সিইসি। তিনি বলেন, “প্রশাসনিক ও প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ থাকলেও, নিরাপত্তার বিষয়টিই সবচেয়ে কঠিন।”

নির্বাচন কমিশনের লক্ষ্য একটি অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন—এ কথা পুনর্ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, এই লক্ষ্য পূরণে প্রশিক্ষিত, দায়িত্বশীল ও নিরপেক্ষ কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।

তিনি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে বৈচিত্র্য আনার তাগিদ দিয়ে বলেন, অংশগ্রহণকারীদের পটভূমি অনুযায়ী প্রশিক্ষণ মডিউল তৈরি করতে হবে। ‘ওয়ান সাইজ ফিটস অল’ পদ্ধতির বদলে এবার কার্যকর ও বাস্তবমুখী প্রশিক্ষণের দিকে জোর দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন