১২ অক্টোবর ২০২৫, রবিবার, ১৫:৫৮

শিরোনাম ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনেই সম্ভব’ Logo নির্বাচন সামনে রেখে কঠোর অবস্থানে সরকার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo ডিজিএফআই বিলুপ্ত হচ্ছে না, বরং আরও শক্তিশালী হচ্ছে Logo খেলাফত আন্দোলনের নতুন দাবি ঘিরে বিতর্ক, জাতীয় স্টেডিয়াম কি সরবে? Logo অভিযুক্ত ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে নিজেদের হেফাজতেই রাখতে চায় সেনাবাহিনী Logo ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে যোগ দিতে রোম সফরে প্রধান উপদেষ্টা Logo ঐতিহাসিক সনদ স্বাক্ষর ১৭ অক্টোবর, কিন্তু টেবিলে কি আসবে সব দল? Logo রায়ের দোরগোড়ায় শেখ হাসিনা, আজ থেকে শুরু যুক্তিতর্ক উপস্থাপন Logo

মসজিদ গুঁড়িয়ে দিলেও থামেনি আজান, ধ্বংসস্তূপের ওপরই ফিলিস্তিনিদের নামাজ

মসজিদ গুঁড়িয়ে দিলেও থামেনি আজান, ধ্বংসস্তূপের ওপরই ফিলিস্তিনিদের নামাজ

প্রকাশিত: ১২ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৩৪

ইসরায়েলের টানা দুই বছরের হামলায় গাজা উপত্যকার প্রায় সব মসজিদই এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। শতাব্দীপ্রাচীন স্থাপত্য ও মিনারগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেলেও, ফিলিস্তিনিদের ঈমানি শক্তি দমে যায়নি। ধ্বংসস্তূপের মাঝেই তারা আজান দিচ্ছেন, জামাতে নামাজ আদায় করছেন।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনে উপত্যকার ১,২৪৪টি মসজিদের মধ্যে ৮৩৫টিই পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ১৮০টি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মামলুক ও অটোমান যুগের ঐতিহাসিক গ্রেট ওমারি মসজিদের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্যও।

ধ্বংসস্তূপের সামনে দাঁড়িয়ে মাহমুদ কান্দিল নামে এক যুবক বলেন, “এই মসজিদ ছিল গাজার প্রাণ। মনে হচ্ছে তারা শুধু ভবন নয়, আমাদের স্মৃতিও মুছে ফেলতে চায়।”

আরেক বাসিন্দা আবু খালেদ বলেন, “পঞ্চাশ বছর ধরে এখানে নামাজ পড়েছি, আর আজ মসজিদের দরজার পাশের নামাজের গালিচাটাও ধ্বংসস্তূপের নিচে হারিয়ে গেছে।”

মসজিদ হারিয়ে গেলেও বিশ্বাস হারাননি গাজাবাসী। তাদের মতে, ভবন ধ্বংস করা গেলেও তাদের অন্তর থেকে আল্লাহর ডাক মুছে ফেলা যাবে না।

আরও পড়ুন